Volume II Issue II
Editorial statement:This second issue of the second volume took little longer to be published in 2023. It was based on theme: People and culture. This issue is the most varied edition so far as far as the themes of the articles selected for this volume. It contains areas like literature, Philosophy, Folklore, Sociology, Ethnomusicology, Gender Study, Myth, and Popular Culture. Many of the contributors are well-established authors, teachers, research-scholars, and independent researchers. It took a long time to review these articles to go through Blind Peer Review. Articles in English language have been checked with Ithenticate software. I hope the fresh topics and original findings in these articles will enrich the research community globally..
শিক্ষাবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার ক্ষেত্র হল মূল্যবোধের অনুশীলন। জাতীয় অনুশীলনের গুরুত্ব বিশেষ করে শিক্ষায় মূল্যবোধ অনস্বীকার্য। একটি জাতি যদি তার নাগরিকদের মধ্যে জাতীয় মূল্যবোধ জাগ্রত করতে না পারে শিক্ষার মাধ্যমে, তাহলে এর পতন অনিবার্য। তাই জাতীয় শিক্ষা পরিকল্পনায় জাতীয় মূল্যবোধ চর্চার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি জাতি বা রাষ্ট্রের নিজস্ব দর্শন আছে। কিছু আদর্শ ও উদ্দেশ্য আছে। প্রতিটি জাতি বা রাষ্ট্রের আইনের শাসন বা সংবিধান রয়েছে। ... প্রতিটি সংবিধানের নিজস্ব আদর্শ ও দর্শন রয়েছে। সেই সমাজ ও রাষ্ট্রের শ্রেণীচরিত্র নির্ভর করে এই সাংবিধানিক আদর্শ ও দর্শনের ওপর। প্রতিটি দেশের সংবিধানে নির্দিষ্ট কিছু মূল্যবোধের কথা বলা আছে। এই মূল্যবোধগুলি সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের জাতীয় আদর্শ লক্ষ্য এবং জাতীয় সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে। এই মূল্যবোধগুলি সেই রাজ্যের মানুষের জীবনে, নাগরিকদের আশা ও স্বপ্নের গভীরে গেঁথে আছে। ভারতবর্ষে বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য যুগ যুগ ধরে বিরাজ করছে এবং সেইখানে বিভাজনের কোন স্থান নেই। ভারতের লোকশিল্প ও নৈপুণ্য তার অস্তিত্বের প্রতীক। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত, বিভিন্ন ভাষা সহ বিভিন্ন রাজ্যের মানুষের আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে। ভারতবর্ষ এমন এক দেশ যেখানে ঘটেছে বিভিন্ন রাজ্যের ও বিভিন্ন ভাষার পারস্পরিক সহাবস্থান । তার ঐতিহ্যগত বৈচিত্র্য সত্ত্বেও, প্রতিটি শিল্পকে, ভারতের সমাজকে এবং সমাজের মানুষের মানসিকতার প্রতিনিধিত্ব করে। এই নিবন্ধের মাধ্যমে আমি দেখতে চেষ্টা করব কীভাবে সচিত্র পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও লোকচিত্রের মাধ্যমে ভারতীয় মূল্যবোধ প্রকাশ করা হয়েছে।
এই গবেষণাধর্মী নিবন্ধে আলোচিত হয়েছে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প অবলম্বনে আদিবাসী সমাজ ও মানুষের জীবন-জীবিকা-সংস্কৃতির নানা চালচিত্রের কথা। আদিবাসী মানুষদের দুরাবস্থার কথা এই দেশে কারোরই অজানা নয়। এটি আজকের বহুচর্চিত একটি বিষয় বলা যায়। এই ভাবনা থেকেই হয়তো আদিবাসীদের জীবন-জীবিকা-সংস্কৃতির কথা আজ বাংলা সাহিত্যের বিষয় হয়ে উঠেছে। এই ধারাতেই আঞ্চলিক উপন্যাস এসেছে। সেই আদ্যিকাল থেকে এরা নানা ধরণের প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে চলেছে। আজও তাদের কারণে-অকারণে ... শোষণ-বঞ্চনা-লাঞ্ছনার স্বীকার হতে হয়, অভাব অনটন তাদের নিত্য সঙ্গী। তারা নগর সভ্যতা থেকে বহু দূরে প্রকৃতির কোলে নির্জনতার মধ্যে সভ্যতা গড়ে তুলেছিল নিরাপদে, নিশ্চিন্তে থাকবে বলে। কিন্তু বেশিদিন নিশ্চিন্তে থাকতে পারে নি। নানা সময়ে ভণ্ড, ঠক, অসৎ প্রবৃত্তিধারী মানুষদের দৃষ্টি গিয়ে পড়ে এই অরণ্য অঞ্চলগুলোতে। তারা এইসব সহজ সরল মানুষদের বিশ্বাস নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দ্বিধা করেনি। অর্থলোভী পিশাচের দল জুলুমবাজির জন্য লক্ষ্যবস্তু করেছে এইসব আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের। তাদের অশিক্ষা, অসহায়তার সুযোগ নিয়ে প্রতি পদে ছলনা, প্রতারণা, বঞ্চনা করে গেছে। তাদের হাত ধরে তারা ভিটে মাটির মায়া কাটিয়ে অন্য জীবনে পাড়ি জমিয়েছে। এইরকম বিয়োগান্ত পরিণতির কথাই এই নিবন্ধে আলোচিত হয়েছে।
ভারতীয় দর্শনের দুটি ধারা প্রচলিত আছে- আস্তিক দর্শন সম্প্রদায় ( যাঁরা বেদের প্রামাণ্য স্বীকার করেন ) এবং নাস্তিক দর্শন সম্প্রদায় ( যাঁরা বেদের প্রামাণ্য স্বীকার করেন না )। এই নাস্তিক সম্প্রদায়ের অন্তর্গত চার্বাক দর্শন, যা আমাদের কাছে লোকাতয় দর্শন নামের পরিচিত, সেটি হল ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায়গুলির মধ্যে একমাত্র জড়বাদী দর্শন। উল্লেখ্য, এই প্রনন্ধটিতে লোকায়ত দর্শন হল আলোচ্য বিষয়, চার্বাক দর্শন নয়। দর্শনটি জড়বাদী এই অর্থে যে, এরা অধ্যাত্ম তত্ত্বে বিশ্বাস না করে ক্ষিতি ( মাটি ), অপ্ ( জল ), তেজ ( আগুন) ... এবং মরুৎ ( বায়ু ) – এই চারটি জড় উপাদানই যে জগতের সকল কিছুই মূল উপাদান, তা প্রচার করে, যুক্তি দিয়ে সকল কিছুর ব্যাখ্যা করে এবং অতীন্দ্রিয় কোনো কিছুর উপর বিশ্বাস না করে পার্থিব জগতের প্রাধান্য দেয়। কিন্রু বর্তমানে এই দর্শন সম্প্রদায়টির মর্যাদা অনেকাংশে লোপ পেয়েছে। তথাকথিত বেদাশ্রয়ী দর্শন সম্প্রদায়গুলির প্রতিপত্তি বৃদ্ধিতে লোকায়ত দর্শনকে ঐতিহ্যবাহী দর্শন সম্প্রদায়গুলির মধ্যেই ধরা হয়না। কিন্তু প্রাচীন কালেও কি এই দর্শনের এরূপ মর্যাদা ছিলো? উত্তর একদমই নয়। বিভিন্ন গ্রন্থ তথা দৃষ্টান্ত সহযোগে আলোচ্য প্রবন্ধটিতে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে, প্রাচীনকালে সুপ্রতিষ্ঠিত ও মর্যাদাপূর্ণ ছিল এই লোকায়ত দর্শনটি। এবং এই দর্শনতত্ত্বটির অবহেলিতরূপের কারনস্বরূপও কিছু তথ্য এই প্রবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সর্বপরি, লোকায়ত দর্শনের মতবাদ্গুলিত যুক্তিগ্রাহ্যতার অতুলনীয় নিদর্শন দিয়ে উক্ত দর্শনটির হারানো মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠার আশা প্রকাশ পেয়েছে সমগ্র প্রবন্ধটিতে।
মোবাইলে অনলাইন গেমে ঝুঁকেছে বর্তমান প্রজন্মের ছাত্র যুবকেরা, অজান্তেই তারা শিকার হচ্ছে মরণ নেশায়। Covid পরিস্থিতিতে দীর্ঘ সময় স্কুল,কলেজ সহ সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। এই সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন ছিল ৮ থেকে ২০ বছর বয়সের সকল শিশু কিশোর শিক্ষার্থী। অনেক বাবা মায়েরা না চাইলেও এই সময় তার সন্তানকে (অনলাইন নামক ক্লাসের অজুহাতে) Android mobile phone কিনে দিতে বাধ্য হয়েছে, সেই সঙ্গে রিচার্জ করে দিচ্ছে প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের ইন্টারনেট প্যাক। আর এই সুযোগে দিনের পর দিন ইন্টারনেটে ফাইটিং গেম খেলার দিকে ... ঝুঁকছে কিশোর যুব সমাজ। আর এই নেশা থেকে নিজেদের বেরকরে আনতে পারেনি কেউই প্রায়! চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কলকাতার মতো বড় শহরের ছেলেমেয়েদের পাশাপাশি জেলার মফসল শহরের মধ্যেও ভিডিয়ো গেম কিংবা ডিজিটাল গেমে আসক্তি বাড়ছে। ফলে আচরণগত পরিবর্তন হচ্ছে। ৮-২০ বছর বয়সিদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যাচ্ছে। মনোরোগ চিকিৎসক জয়রঞ্জন রামের কথায়, ‘‘এই আসক্তি সম্পর্কে সতর্ক হওয়া জরুরি। তবে আসক্তির মাপকাঠি সম্পর্কেও অভিভাবকদের স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। মোবাইল ব্যবহার কিংবা ভিডিয়ো গেম খেললেই আসক্ত তকমা দেওয়া ঠিক নয়। তাতে অন্য সমস্যা তৈরি হবে।’’
বাঙালি সমাজে গীতিকার, সুরকার হিসেবে রজনীকান্ত সেনের একটা ভূমিকা রয়েছে। স্বদেশী গান লিখে তিনি সমকালে খ্যাতি পেয়েছিলেন। এছাড়া বাংলা গানের বহু বিচিত্র ধারাটি তার গানে ফিরে ফিরে এসেছে। গুরুগম্ভীর গানের পাশাপাশি বেশ কিছু হাসির গান তিনি রচনা করেছিলেন। সেগুলির অবদান কোন অংশে কম নয়। এক্ষেত্রে অবশ্য দ্বিজেন্দ্রলাল রায় পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। তথাপি মানব জীবনের দুঃখ দুর্দশার পাশাপাশি মহৎ জীবনের কথা ... রজনীকান্ত যেভাবে তুলে এনেছেন তা স্বতন্ত্রতার দাবি রাখে। এক্ষেত্রে হিউমার হয়েছে তার হাসির গানের প্রধান অবলম্বন।
নদীয়া জেলার তথা ভূভারতের মধ্যে ব্যতিক্রমী মেলা হিসেবে বিগত কয়েক শতাব্দী সময়ব্যাপী বারোদোলের মেলা কৃষ্ণনাগরিকবৃন্দের কাছে ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং আবেগকে কেন্দ্র করে নিজস্ব স্বতন্ত্রতা বজায় রেখে চলেছে। একদা এই সুপ্রসিদ্ধ বারোদোলের মেলা রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতায় এবং একক পরিবার কেন্দ্রিক অনুষ্ঠান হিসেবে সূত্রপাত হলেও কালচক্রের অভিঘাতে এই উৎসব সার্বজনীন সত্তার ও ভাবাবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। ... বারোদোলের মেলা মানেই বারোঠাকুরের দোলের খেলা এবং দেবতা ও ভক্তকুলের মিলনোৎসব। সম্প্রদায়গত ভেদাভেদের উর্দ্ধে এই বারোদোলের মেলা আসলে ছিল বৈষ্ণবীয় ভাবধারায় সৃষ্ট শাক্ত শাসকের প্রচ্ছন্ন পৃষ্ঠপোষকতায় অপার এক আনন্দধারা। তবে একমাত্র মহামারী কিংবা অতি প্রাকৃতিক বিপর্যয় ব্যাতিত এই ঐতিহ্যবাহী উৎসবের সামনে দীর্ঘকালীন প্রতিকূলতা সৃষ্টি করতে পারে নি। আলোচ্য গবেষণা প্রবন্ধে নদীয়া জেলার বারোদোল মেলার বিভিন্ন বিষয় আলোকপাত করার প্রচেষ্টা থাকবে।
বাংলা সাহিত্যের এক প্রথিতযশা কথা সাহিত্যিক হলেন প্রতিভা বসু। প্রথম জীবনে বিবাহের পূর্বে তিনি রানু সোম নামে পরিচিত ছিলেন। পরবর্তীকালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসুর সহধর্মিনী হবার পর তিনি প্রতিভা বসু নামে পরিচিত হন। সঙ্গীতশিল্পী রূপে প্রথম তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটলেও পরবর্তীকালে সাহিত্য জগতে সম্পূর্ণ রূপে আত্মনিয়োগ করেন। স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন তিনি। বিখ্যাত স্বাধীনতাসংগ্রামী লীলা নাগের সংস্পর্শে এসে তাঁর রাজনৈতিকচেতনা আরো বেশি জাগ্রত হয়। ... তাঁর ভিন্ন স্বাদের ছোটগল্পগুলির মধ্যে এসেছে নারীর প্রেম,স্বপ্ন,স্বপ্নভঙ্গ আর নৈরাশ্য থেকে আশার আলোতে উত্তরণ। পারিবারিক এবং রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে লেখিকা নারী চরিত্রগুলিকে চিত্রিত করেছেন। তাদের সুখ দুঃখ,আশা-আকাঙ্ক্ষা যেমন গল্পের পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে তেমনি তাদের উপর নেমে আসা সমাজ সংসারের অত্যাচার ও দৈহিক উৎপীড়নের এক বাস্তব চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। ধৈর্য্য, প্রেম ও সততায় নারী হয়ে উঠেছে অনন্যা। অবিভক্ত বাংলাদেশে বিপ্লবের অগ্নিমন্ত্রে দীক্ষিত নরনারী পথভ্রষ্ট হয়ে এক অজানা বিপদ সংকুল জীবনকে গ্রহণ করেছিল, দলের প্রধানের নির্দেশই ছিল সেখানে অমোঘ সত্য। কোন ব্যক্তিগত সম্পর্ক, ভালোবাসা, পরিবার সবকিছুই ছিল তুচ্ছ। 'ঘাস মাটি,' 'স্বপ্ন ভেঙে যায়' প্রভৃতি গল্পে সেই সময়ের এক বাস্তব ছবি অঙ্কিত হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে নারী শেষ পর্যন্ত খুঁজে পেয়েছে তার প্রকৃত আশ্রয়। নৈরাশ্য থেকে এক আশার আলো তাদের সামনে প্রজ্বলিত করেছেন লেখিকা। তাঁর সমসাময়িক লেখক-লেখিকাদের থেকে স্বতন্ত্র ধারার গল্প লিখেছেন তিনি।
In both traditional and modern Nigeria, womanhood is far lesser than the esteemed status of men. This position is palpable in the every-day life of the people. In their social-organizational structure, there are a corpus of songs which denigrate, assault and verbally attack womanhood. This study examines the employment of songs in fostering this dichotomy and portrayal of women in the negative among the Esan of Edo and ... Anioma of Delta States, Nigeria. Using the ethnographic method of data gathering, this study employed interview, group discussion and non-participant observation techniques to draw data which was analysed in this study. It was observed that female denigration is simply a mechanism put in place by men to assert their superiority and authority over them. Undaunted by the realities that women do reach the peak of their careers just like their male counterparts in public service, the penchant to devalue them still exists and although the songs denigrate womanhood, females still sing the songs. It is thus argued that there is need for cultural re-engineering and these harmful practices against womanhood should be urgently abrogated.
Man is inseparable from his belief and his efforts to communicate his belief. In fact, our communication-oral, written, literary, and gestural-depends upon our ability to signify, suggest, allude, denote, and create images, concepts, ideas, ideologies, religion, folk beliefs, etc. Beneath all these lie human beliefs about past, present, and the explanation of phenomena. Although myth has become synonymous with fiction, and lies, it can’t be ignored in the present age of science and technology. ... Phenomena would continue to be explained either through so-called science or through narratives to assert and justify their own beliefs and conviction. Myth and symbols have evolved in their nature as part and parcels of narrative cultures across East to West. Certain artists have recreated narratives of myths out of the seemingly chaotic conditions of cultures. Two poets, W.B. Yeats, and William Blake redefined myths and symbols with their own beliefs, ideologies, and spiritual, and religious ideas. An exploration of their texts would show how traditional beliefs are transformed into highly artistic and esoteric manifestations of art and ideas which still remain valid even in the postmodern era of disbelief, and doubt in any mythical, symbolic narrative.
Theyyam, a traditional ritual art form originating in the southern Indian state of Kerala, is a living tapestry of mythology, spirituality and culture. Although it features predominantly male performers, this selection study explores the understudied area of performance and role of women in Theyyam performance. This study aims to illuminate the complex dynamics of gender and divinity in this unique cultural phenomenon. ... This study explores the fascinating paradox of Kerala's Theyyam tradition: despite a pantheon of many female deities, girls are conspicuously absent from Theyyam rituals. This report examines the various socio-cultural and historical factors that contribute to this gender inequality and illuminates the complex interplay of traditions, gender roles and social expectations.
সাঁওতাল সমাজের মানুষেরা বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন রকম উৎসব, বিবাহ অনুষ্ঠান এবং পূজার্চনা পালন করে থাকে। এই সব উৎসব ও অনুষ্ঠানে মেয়েরা বিভিন্ন ধরনের গান গেয়ে থাকে। গানের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন রকম চিত্র ফুটে উঠেছে। সাঁওতাল মেয়েদের জীবনযাপন, সুখ ও দুঃখের কথা গানের মাধ্যমে জানা যায়। সাঁওতাল সমাজের বাড়িতে নবজাতক শিশু জন্ম নিলে পরিবার সহ আত্মীয়-স্বজন, গ্রামের সবাই আনন্দে ভরে উঠে। ... নবজাতক শিশুর নামকরণ অনুষ্ঠানের সময় মেয়েরা বিভিন্ন রকম গান গেয়ে থাকে। আবার বিবাহ অনুষ্ঠানের সময় যে সমস্ত নিয়মাচার পালন করা হয় সেখানে সমস্ত গান সাধারণত মেয়েরাই গেয়ে থাকে। সহরায় পরব সাঁওতাল সমাজের মানুষের সব থেকে বড় পরব বা উৎসব। সহরায় পরবে মেয়েরা ঘর বাড়ি পরিষ্কার করে, দেওয়ালে বিভিন্ন রং করে এই সময়েও গান করে। গোরুর বন্দনা দেওয়ার গান থেকে শুরু করে মেয়েরা তাদের জীবনের সুখ ও দুঃখের কথা গানের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করে থাকে। এক সময় সাঁওতালরা ধান লাগানোর সময়ও গান গেয়ে মাঠে ধান চাষ করত। গ্রামের মেয়ে ও বউদের ধান লাগানোর সময় বর্ষাকালের প্রকৃতি ও ধান লাগানোর আনন্দ নিয়ে গান করতে দেখা যেত। কিন্তু ধান লাগানোর গান সাঁওতাল সমাজে আগের মতো এখন আর তেমন একটা দেখা যায় না। সাঁওতাল মেয়েরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ঋতুর উৎসবে, আচার-অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের গান গে়য়ে থাকে।
Śālaśiri worship in Jalpaiguri is done to protect the people from wild animals in forests. It has both tribal and non-tribal elements. The Śāla tree is considered sacred by the tribals. Few studies indicate that the tribal worship of Śāla trees was adopted by the Aryans after the latter's conquest of tribal lands. From the ancient Śālabhañjikā tradition to the Sarhul festival of the tribals of the present day, ... the Śāla tree has been venerated by the people irrespective of ethnic or religious identities. This paper is intended to highlight the antiquity of the Śāla worship and how it is related to both Aryan and non-Aryan traditions.