Volume II, Issue I
Editorial statement:The journal is chiefly dedicated to publish authentic and enriched academic research papers, book reviews, thesis or dissertation and documentations. It gives an opportunity to the scholars who wish to exhibit their thoughts and works to the international platform. The main thrust of this journal is to encourage authentic,academic exploration of cultural, social, literary, linguistic diversity across East to West.This journal means to emphasize upon the authenticity of expressions quite related to the society, not just on abstruse research.
The prime attraction or fascination of the historical overview of Nabadwip is the practice of wisdom and spirituality. Practically, the fame of Nabadwip touched the horizon as a significant center for the distribution and acquisition of knowledge, as the heart of historical research, and as an institutional form of wisdom in Eastern India. With great philosophers and eminent pundits like Basudev Sabobhauma, Raghunath Sharomani, Mahamahopadhayaya Mathuranath Tarko Bagish, Rudraram Tarkabagish, Raghunandan ... Smarta Bhattacharya, Krishnananda Agambagish, etc., Nabadwip gradually emerged as the epicenter of the Nabya-Nyaya, Nabyasmriti, great Vaishnava center, and the practice of Tantra. The kings of Nadia used to bestow free land as grants to the Vaishnavite devotees, offer allowances to the renounced scholars, and also scholarships to the students to spread the advancement of wisdom in Nabadwip. The Pandit community of Nabadwip conferred the king of Nadia with the title of 'Nabadwipadhipati." From the above, it becomes clear that the glory of Nabadwip was deeply rooted in its wisdom. Any ancient and affluent city or town feels proud of its political history, administrative glory, and abundance of architectural styles, or religious grandeur. But the self-esteem of Nabadwip was due to the glory of its wisdom, and many knowledge-seeking pandits illuminated the flame of knowledge. Nabadwip did not only become famous for being the birthplace of Chaitanyadev or the seat of fame for Gaudiya Vaishnavism. Students and knowledge-thirsty people from different parts of India came to this sacred and divine land to acquire knowledge. The paper will indicate and uncover the means by which the traditional intelligence and wisdom of Nabadwip entered the ubiquitous perspective.
A historical event like war incurs huge human casualties, mostly on the common people who are the unacknowledged victims of political spectrums and policies of expansionism. The year 1971 marks the steadfast and uncompromising commitment of Bengalis of former East Pakistan led by their leader Sheikh Mujibur Rahman to achieve political freedom and economic independence for themselves. Needless to say, that the independence with which Bangladesh throttles her freedom song ... today was accomplished by unwavering struggle of not only Bengalis but also by various other communities, men and women who had paid the price of their families, homes, livelihood and sometimes the life itself to wake up in a new nation. However, the question remains whether history remembers the contribution of some while obliviating others? If Bangladesh Liberation War speaks of male bravados and “birangonas”, the efforts of the indigenous people should also not remain unsung. Does race has a role to play in such exclusion or does history bring to the light only the major events thereby neglecting the profound private contributions that are no way less vital than the former? During 1971, several sections of indigenous tribes like Oraon, Dalu, Malpahari, Chakma of Chittagong Hill Tract, Santhals of the North, Garo of Mymensingha, Hajong, Koch, Manipuris of Sylhet along with the tea estate workers took part shoulder to shoulder with the Muktijodhhas in the liberation war against the oppressive regime of West Pakistan. This paper aims at recovering the roles of those Muktijodhhas from the depths of amnesia.
Human life comprises various elements. Food, clothing and shelter are the most essential and basic ones. As time passed several changes happened in the food habits of people. The differences between the rural and urban areas are very prominent, and so are their eating pattern of them. So how this line of difference comes to the point of cohabitation? How come the so-called obscured food items get into prominence after being commercialized? –this will ... be the main focus of the paper. Apart from that, rural folks are influenced by social media. This exposure to virtual reality impacted them in various ways. By using social networking, food has become the language of communication between different cultures. Nowadays, people come to know about the food habits of other cultures quite easily. Before this, the source of knowledge was limited and also the availability of the ingredients was limited. Here technology plays a crucial role because today the fluency of information very much depends on it. Time changes so people and their choices.
পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে দেশ মাতাকে শৃঙ্খল মুক্ত করতে ভারতমাতার অনেক বীর সন্তানেরা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছিলেন। বিংশ শতকের ত্রিশের দশকে বিপ্লবীদের প্রাণকেন্দ্র বাংলা অগ্নিগর্ভে পরিণত হয়েছিল। এইসময় ভারতমাতার বীর সন্তানেরা স্বেচ্ছায় নিজের প্রাণ বিসর্জন দিতে কার্পণ্য করেননি। বাংলার অনেক নারী এই অগ্নিযুগে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে এগিয়ে এসেছিলেন। এই সকল নারী বিপ্লবীদের মধ্যে বিশিষ্ট নারী বিপ্লবী ছিলেন বীণা দাস। ছোটবেলা থেকেই ... তিনি ছিলেন শান্ত প্রকৃতির। কবি ও দার্শনিক মনের অধিকারী বীণা দাস সময়ের উত্তাল হাওয়ায় পরিণত হন অগ্নিকন্যায়। তিনি তৎকালীন ইংরেজ ক্ষমতার প্রতিভূ বাংলার গভর্নর স্ট্যানলি জ্যাকসনকে গুলি করে হত্যার প্রচেষ্টা করেন। তাঁর প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল, তবে এই দুঃসাহসিক কাজের জন্য ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নয় বছর কারাদন্ড দিয়েছিল। কিন্তু কারাবরণ শেষেও তাঁর দেশের প্রতি ভালোবাসা বিন্দু মাত্র কম হয়নি বরং বহুগুণ বেড়ে গিয়েছিল। তিনি অবিরাম ভারতের স্বাধীনতার জন্য একজন আদর্শ দেশপ্রেমিকের মত লড়াই করেছিলেন। তিনি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারের জন্য লড়াই করেছিলেন। বাংলায় যখন নোয়াখালিতে দাঙ্গা হয় তখন গান্ধীজীর নির্দেশে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন এবং দাঙ্গা পীড়িতদের মধ্যে থেকে রিলিফের কাজ করেছিলেন। মরিচঝাঁপিতে যখন মানুষের আর্তনাদ শুনলেন তখনও তিনি তাদের পাশে দাঁড়ালেন। তিনি এমনই দৃঢ়চেতা ছিলেন যে, যখন ভারত সরকার স্বাধীনতা সংগ্রামীদের পেনশনের ব্যবস্থা করেন তখন তিনি অনুদান গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন। তিনি একজন আদর্শ দেশপ্রেমিকের মতো বলেছিলেন দেশ সেবার জন্য কোনো পেনশন হয়না। আমি এই গবেষণা পত্রের মধ্যে দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করেছি যে তিনি শুধুমাত্র স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেই ক্ষান্ত থাকেননি বরং দেশের প্রতি আত্মত্যাগ, কর্তব্য, দেশপ্রেম এবং মাতৃভূমির মুক্তিকল্পে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
'টুনটুনির বই' গ্রন্থটিতে উপকথার অন্তরালে সমাজ জীবনের ছায়াপাত ঘটেছে। ছোটশিশু অপার বিস্ময়ে বাঘ, বোকা কুমির, চালাক টুনটুনি, বিড়াল, শিয়াল পন্ডিতের, গল্প শোনে। গল্পের চরিত্রগুলি শিশুদের নিকট অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। বনের প্রতাপশালী বাঘ সহজেই জব্দ হয় চতুর শিয়ালের কাছে আবার টুনটুনি রাজ্যের রাজাকে নাকাল করে ছাড়ে। পান্তা চোরকে শাস্তি দিতে বুড়ি চলে রাজার কাছে, শেষে রাস্তা থেকে পাওয়া গোবর, শিঙি মাছ, ক্ষুর প্রভৃতির দ্বারা নিজেই চোরকে জব্দ করে,আর চোর ধরা পড়ে। এই সকল গল্প শুনে শিশুরা আনন্দ পেলেও গল্পগুলির মধ্যে সমাজ জীবনের প্রতিচ্ছবি ... ফুটে উঠেছে। সমাজ সংসারে কুমিরের মত বোকা সহজ সরল মানুষ যেমন লক্ষণীয়,তেমনি শিয়ালের মতো ধুর্ত মানুষও ভালো মানুষের মুখোশের আড়ালে অন্যজনকে ঠকিয়ে বেড়ায়। সমাজের অতি তুচ্ছ নগণ্য অবহেলিত মানুষ সাহস আর বুদ্ধির জোরে অনেক সময় আসন্ন বিপদের মোকাবিলা করতে পারে। 'টুনটুনির বই' গ্রন্থটিতে বিভিন্ন ধরনের পশু -পাখি বিষয়বস্তুতে এসেছে। তাদের সাহস,বুদ্ধি আর অদম্য ইচ্ছাশক্তির কাছে হার মেনেছে অপেক্ষাকৃত বুদ্ধিমান ও শক্তিশালী জীব।ছোট শিশু এই সকল কাহিনির মধ্য দিয়ে নিজেকে ছোট থেকেই অনেক সাহসী ও শক্তিশালী রূপে কল্পনা করতে শেখে আর ভবিষ্যৎ জীবনে এই নীতিমূলক কাহিনী গুলি, তাদের চরিত্র গঠনে সাহায্য করে।
বাবার নামে উত্তরসূরির নাম দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে। অনেক সংস্কৃতিতে এমনটা হয়ে থাকে। আর এই নাম যদি নদী বা নদীর বন্যা, এই অর্থকে ধারণ করে নির্ধারিত হয়, তাহলে তা নদীর ভাষার্থকে অন্য মাত্রা দিয়ে থাকে। যেমন নিউ গিনি এলাকার মেয়হ্ ও মস্কোনা (Meyah & Moscona)-র ঐতিহ্যবাহী ব্যক্তি-নাম এমন হয়ে থাকে। একজন মেয়হ্ (Meyah) লোককে একদা ডাকা হত কণ্ঠস্বর-বন্যার ঘরোয়া নদী (Oga ofod mod mei), অর্থাৎ ঘরে তার গলার স্বর ছিল বান-ডাকা নদীর মতো। যা উত্তরসূরির ক্ষেত্রে হয়ে যায় ... Ogofodmei রূপে। আমাদের সংস্কৃতিতে নদীর নামে স্ত্রী-পুরুষদের নাম হয়ে থাকে, যেমন গঙ্গা, পদ্মা, পদ্মাবতী, কাবেরী, পিয়ালি, তিস্তা, অজয়, দামোদর ইত্যাদি। মোটকথা, নদীর সঙ্গে ভাষার যোগ অনস্বীকার্য।
দ্বৈতবাদ বলতো বোঝায় দ্বিতত্ত্ব মতবাদ, যে মতবাদে দুটি তত্ত্ব স্বীকৃত। একটি হল শরীর, অন্যটি হল আত্মা বা মন। দৈতবাদের সমর্থকগণ হলেন- প্লেটো, ডেকার্ত, স্পিনোজা প্রমুখ। কয়েকটি বিখ্যাত দ্বিতত্ত্ব মতবাদ হল- রেনে ডেকার্তের ক্রিয়াপ্রতিক্রিয়াবাদ, স্পিনোজার সমান্তরালবাদ, প্রভৃতি। রেনে ডেকার্তের দ্বৈতবাদকে স্বীকার করতে হলে যেমন দেহ ও মন এই দুই তত্ত্বকে মানতে হয়, তেমনি আবার দেহ ও মনের সম্বন্ধরূপ তৃতীয় তত্ত্বকেও স্বীকার করতে হয়। ... অর্থাৎ, দ্বৈতবাদকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য দুইয়ের অধিক তত্ত্ব স্বীকার করা আবশ্যক। এছাড়া আরও নানা সমস্যা উত্থাপিত হয়। এই সকল সমস্যা সমাধানের জন্য দ্বৈতবাদের অবসান ঘটিয়ে এই আলোচনায় অদ্বৈতবাদ প্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টা করা হয়েছে। অপর্যবসানবাদ একধরনের অদ্বৈতবাদ। সেক্ষেত্রে দেহকে মনে বা মনকে দেহতে পর্যবসানের কথা বলা হয়। তবে দ্বৈতবাদীগণ স্বয়ং পর্যবসানবাদের তীব্র বিরোধিতা করেছেন। তাই উক্ত দুই মতবাদের বিরোধী মতবাদরূপে অ-পর্যবসানবাদকে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা হয়েছে। অপর্যবসানবাদ প্রতিষ্ঠার্থে এখানে মূলত P.F.Strawson-এর মতবাদকে গ্রহণ করা হয়েছে। তাঁকে অনুসরণ করে বলা যায়, ‘person’ হল এমন এক সত্ত্বা, যেখানে দেহজ গুণ ও চেতন গুণ উভয়ই আরোপ করা যায়। সেক্ষেত্রে ‘person’ হল উদ্দেশ্য এবং দেহজ ও চেতন গুণ হল বিধেয়। অতএব, উক্ত আলোচনায় দেহ ও মন দুটি ভিন্ন তত্ত্বরূপে স্বীকার করে দ্বৈতবাদকে স্বীকার করা হয়নি। দেহকে মনের ও মনকে দেহের অন্তর্ভুক্ত করে পর্যবসানবাদকেও প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। বরং এমন এক তত্ত্ব এখানে আলোচনা করা হয়েছে যা পর্যবসানবাদকে অতিক্রম করে অদ্বৈতবাদকে প্রতিষ্ঠা করেছে।
লোকসংস্কৃতি আসলে শিকড়ের ভাষা, মৃত্তিকার গান, জনপদের পথে প্রান্তরে, বৃক্ষলতায় মানুষের মনে সেই শিকড় সংস্কৃতির জন্ম। জনপদের সংহত জীবনচর্যায় তার বিস্তৃতি, শিকড় কথা বলতে চায় - লোকসংস্কৃতি সেই অনতিস্ফুট কথা-গান-রূপ-শিল্প। এই শিল্পের আয়োজন সীমিত, উপাদান তুচ্ছ , কিন্তু আবেদন সর্ব মানবিক। তার মধ্যে পালিশ নেই, আছে প্রাকৃতিক স্বচ্ছতা। পুঁথি-পোড়া ‘এটিকেট’ মেনে চলা যুক্তিবাদী। বিজ্ঞানবাদী সভ্যতার থেকে দূরে লোকায়ত সমাজের অনন্তের ভাবনা ... বেদনা অনুভবের জোয়ার ভাঁটার আকাশের সপ্তরঙের মতো জীবনের নানা রঙে রঞ্জিত হয়ে রূপ পায় লোককথা-লোকগাথা-প্রবাদ-ধাঁধা-ছড়া-লোকাচার-নিষেধ-লোকশিল্প এগুলিই উপজীব্য শিকড় সংস্কৃতির।এই শিকড় সংস্কৃতির থেকে শিষ্ট সংস্কৃতির সবচেয়ে বড় স্বাতন্ত্র নিহিত রয়েছে কালের ধারণার মধ্যে। শিষ্ট সংস্কৃতির সৃষ্টি লগ্ন হতে কালের বন্ধনের অধীন। শিষ্ট সংস্কৃতি সাল তারিখ মেনে সৃষ্টি হয়। কিন্তু শিকড় সংস্কৃতি লোকায়ত জীবনের স্বতস্ফূর্ততা থেকে সৃষ্টি হয় । কে কবে প্রথম লোকসংস্কৃতির মূলে ছিলেন তা কখনো কেউ নির্ণয় করতে যায়নি। এ আপনিই সৃষ্টি হয়ে প্রবাহিত হয়েছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। বেদের মতই শ্রুত হয়ে শিকড় সংস্কৃতি লালিত হয়েছে লোকস্মৃতিতে (Folk memory)।
উৎসবপ্রিয় বাঙালির হরেক পালা-পার্বণের মধ্যে একটি হল গাজন। ‘গাজন’ শব্দটি এসেছে ‘গর্জ্জন’ থেকে। আবার গ্রাম-জনের উৎসব বা গাঁ-জন থেকেও এই শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। শিবের পূজাকে কেন্দ্র করে গাজন অনুষ্ঠিত হলেও এর আচার-বিচার, পূজা-পদ্ধতি, তন্ত্র-মন্ত্র ইত্যাদিতে স্বতন্ত্রতা দেখা যায়। গাজন বললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে শিব ঠাকুরের পূজা, ঢাকের আওয়াজ, লাল কাপড় পরিহিত সন্ন্যাসীর দল, চড়ক গাছে বঁড়শি দিয়ে মানুষের পাক খাওয়া ইত্যাদি আর তার সাথে কিছু সংস্কার ও বিশ্বাসের ... ঘটাপূর্বক পালন। সাধারণ খেটে-খাওয়া জন-সমাজের জীবন-জীবিকা ও আটপৌরে যাপনচর্চার একটা বহিঃপ্রকাশ হল গাজন। বাংলা রামায়ণ রচয়িতা আদিকবি কৃত্তিবাস ওঝার স্মৃতিধন্য নদিয়া জেলার শান্তিপুর থানার অন্তর্গত ফুলিয়াতেও এই উৎসব পালিত হয়। বর্তমানে ফুলিয়া বিখ্যাত টাঙ্গাইল শাড়ির জন্য। এখানে বিভিন্ন ধরনের গাজন উৎসব পালিত হয়। এগুলির মধ্যে টাঙ্গাইল শাড়ি বয়নকারী বসাক তন্তুবায় সম্প্রদায়ের গাজন পালিত হয় একান্তভাবেই তাদের নিজস্ব রীতিতে। এটি চৈত্রপূজা নামে পরিচিত। অবিভক্ত ভারতবর্ষের ময়মনসিংহ জেলার টাঙ্গাইল মহকুমায় বাস ছিল এই তাঁতিদের। সেখানেই আজ থেকে প্রায় একশো ত্রিশ বছর আগে সূত্রপাত হয়েছিল এই পূজার। দেশভাগের পর উদ্বাস্তু হয়ে তাঁরা ফুলিয়াতে আসেন, সাথে নিয়ে আসেন তাঁদের চিরাচরিত সংস্কৃতি, আচার-বিচার, পালা-পার্বণ। চৈত্র মাসের শেষের দশ-বারো দিন তাঁতিরা তাঁতবোনা বন্ধ রেখে পালন করেন এই উৎসব। ঠাকুর স্নান, অধিবাস, দেলবন্দনা, ফির্যা, কবিতা গাওয়া, হরগৌরী নাচ, চড়ক, ভূতের মেলা, কবন্ধের পূজা ইত্যাদি নানাবিধ বিষয় নিয়ে এই চৈত্রপূজা পালিত হয়। বসাক তাঁতিদের এই চৈত্রপূজা শুধু ধর্মীয় আচার নয়, এর সাথে জড়িয়ে আছে লোকসাহিত্যেরও নানা উপাদান।
The present paper discusses the development in the area of research conducted on Ayurveda in West Bengal at three institutional levels - University of Calcutta , Jadavpur University and Kalyani University. The paper will also bring under its purview the research under the State ... Ayurvedic colleges. The study reveals the growing orientation of Ayurveda towards scientific dimensions through the academic institutions and the research and development wing that enable Ayurveda to explore its thrust towards scientism.